Pages

Time

|

Monday, January 3, 2022

How to add auto Refresh Function in Blogger?

 Auto Refresh Function সাধারণত নির্দিষ্ট সময় বিরতির পরে ওয়েবসাইট পুনরায় লোড বা রিফ্রেশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ধরুন একজন ভিজিটর একটি ব্লগ সাইটে প্রবেশ করে এবং এর মধ্যে ব্লগার কিছু পোস্ট আপডেট করেছে কিন্তু পেজ রিফ্রেশ করছে না, সেক্ষেত্রে অটো রিফ্রেশ অনেক সাহায্য করে। আসলে এই ফাংশনটি ব্যাপকভাবে কাজ করে যে সাইটগুলো নিয়মিত আপডেট করে। এমন অনেক স্পোর্টস সাইট রয়েছে যা ক্রিকেট, ফুটবল বা অন্য যেকোন গেমের স্কোর নিয়মিত আপডেট করে, এই ধরনের সাইটের জন্য অটো রিফ্রেশ ফাংশন নিখুঁত। কারণ কোনো ব্যবহারকারী যদি পৃষ্ঠাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিফ্রেশ করতে চান তাহলে তাকে কীবোর্ড থেকে F5 বোতাম টিপতে হবে বা মাউস পয়েন্টার ব্যবহার করতে হবে। এই বৈশিষ্ট্যটি ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় তবে ব্লগারে আমরা সহজেই ব্যবহার করতে পারি।

 

Auto Refresh Function ব্যবহার করার আরেকটি ইতিবাচক দিক হলো এটি আপনার সাইট এর ভিউ দ্রুত বৃদ্ধি করবে। এটা জাদুর মত কাজ করে। ধরুন একজন ভিজিটর আপনার সাইটে প্রবেশ করে এবং একটি আর্টিকেল পড়ার নির্দিষ্ট সময়ের পরে এই পেইজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনরায় লোড হবে এবং ব্লগার প্রতি লোডকে নতুন পৃষ্ঠা দর্শন হিসাবে গণনা করবে। তাই আমি মনে করি আপনি এই উইজেটটি পছন্দ করবেন যাতে আপনার ব্লগ পেউজ ভিউ বাড়ানো যায়।

 

How to add auto refresh function in blogger?

Step 1: আপনার Blogger Account এ log in করুন এবং Blogger Dashboard এ যান

 

 

Step 2: -> Template -> Edit HTML এ ক্লিক করুন।

 

 

Step 3: Now find the <head > by pressing Ctrl+F

 

 

Step 4: নিচের কোডটি কপি করুন এবং Paste the code after/below <head>

<meta content=’180′ http-equiv=’refresh’/>

 

 

Step 5: এখন simply Save বাটন এ ক্লিক করে template টি save করুন।

Demo Here (wait 30 seconds for auto Refresh)

 

আবার আপনি যদি Auto Refresh Function টি শুধু একটি ব্লগ পোস্টে করতে চান। তাহলে ঐ পোস্ট এর Html অংশে কোডটি পেস্ট করতে হবে।

Customization

Here 180 second used that means 3 minutes. (60 second = 1 minute). That means every 3 minutes Blog page will automatically refresh. So Change 180 with different digit.

If you want to refresh your page automatically after 5 minutes then simply add code like below-

<meta content=’300′ http-equiv=’refresh’/>

এটাই. আমি আশা করি এখন আপনি এই উইজেটটি ব্যবহার করে আপনার পেইজ ভিউ বাড়াতে সক্ষম হবেন। ধন্যবাদ.

Saturday, November 27, 2021

৫ সেকেন্ডে password dictionary কিভাবে তৈরি করতে হয় দেখে আসুন।

  আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি ।

আজ আমি আপনাদের দেখাবো ২ সেকেন্ডে  ১০০০ পাসওয়ার্ড create করতে হয়। মোট কথা হচ্ছে password dictionary।  আমরা Google অনেক password dictionary থাকি কিন্তু এমনও হয় যে আমাদের মনের মতো হয় না।   অনেক বড় password dictionary এখান থেকে আমাদের প্রয়োজন গুলো খুজে বের করতে অনেক সময় লাগবে । আর মেইন কথা হচ্ছে আমরা যখন বড় password dictionary দিয়ে Brute-force attack করি তখন অনেক সময় লাগে।  অনেক সময় কাজ ও ঠিক মতো করা যায় না। এই জন্য আজ আমি আপনাদের দেখাবো আপনি নিজে কিভাবে password dictionary তৈরি করবেন খুব সহজে।

প্রথমে আমরা termux এ চলে যাবো।

Termux ওপেন হলে আমরা লিখবো

pkg update -y

দিয়ে ইন্টার ক্লিক করবো।

 

এখন আমরা লিখবো

pkg upgrade -y

লিখে ইন্টার ক্লিক করবো।

এখন আমরা password dictionary তৈরি tools টা ইনস্টল করবো তারপর লিখবো

pkg install crunch

এখন আমরা চেক করবো টুলস টা সঠিক ভাবে ইনস্টল হয়েছে কিনা তার জন্য রান করবো

crunch

লিখে ইন্টার ক্লিক করবো।

যদি আমার টুলসটা সঠিক ভাবে ইনস্টল হ তাহলে নিচের মতো দেখতে পারবো।

এখন আমরা লিখবো আমাদের password কত সংখ্যার হবে সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ কত ডিজিট নিয়ে password dictionary তৈরি করতে চাই ।

প্রথমে crunch লিখবো তারপর সর্বনিম্ন সংখ্যাটা দিবো space দিয়ে সর্বোচ্চ কত সংখ্যার পর্যন্ত নিবেন সেই সংখ্যাটা দিবেন।  তারপর। আপনি যদি নাম্বার দিয়ে করতে চান তাহলে ০-৯ পর্যন্ত লিখবেন আর হ্যাঁ আপনি যদি ০-৭ দেয় তাহলে সাতশত পর্যন্ত যাবে। আপনি চাইলে symbol or character ও লিখতে পারবেন।  তারপর -o দিবেন। o দ্বারা আউটপুট বুঝায় তারপর আপনার sdacard or password dictionary কি নামে সেভ করতে চাচ্ছেন সেই নামটা দিবেন।  তারপর ইন্টার দিবেন। আর হ্যাঁ termux কে আগে storage পারমিশন দিয়ে নিবেন।

এখন দেখতে পাচ্ছেন আমার password টা তৈরি হয়ে গেছে।

এখন দেখতে পাচ্ছেন আমার file  manager এ password চলে আচ্ছে।


Sunday, November 14, 2021

ওয়াই-ফাই রাউটার সিগন্যাল ভালো পাবেন ঘরের কোথায় রাখলে

  ঘরের কোথায় রাউটার রাখলে ওয়াই-ফাই সিগন্যাল ভালো পাবেন

এক সকালে ‘ইন্টারনেটের লোক’ এসে সংযোগ দিয়ে গেলেন।

ইন্টারনেটের নীল তার ওয়াই-ফাই রাউটারে যুক্ত করে বললেন, কোথায় রাখব? ‘রাখেন এক জায়গায়।’ পরের তিন বছর রান্নাঘরের তাকে তেল-লবণ-হলুদের সঙ্গে কাটিয়ে দিল সেই রাউটার।

এরপর গতি কম মনে হলে ইন্টারনেট সেবাদাতার সঙ্গে ফোনে হম্বিতম্বি করেছি, কম্পিউটার হাজারবার রিস্টার্ট দিয়েছি,

দেয়ালে মাথা পর্যন্ত ঠুকেছি, তবে রাউটার সরিয়ে জুতসই কোথাও রাখার কথা মাথায় আসেনি।

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের বেলায় এখন সিংহভাগ বাসা বা অফিসে ওয়াই-ফাই রাউটার লাগানো হয়।

তবে ওই ইন্টারনেটের লোক এসে যেখানে লাগিয়ে দিয়ে যান, রাউটার সেখানেই থাকে।

ওয়াই-ফাই রাউটারে ইন্টারনেট গতি নির্ভর করে অনেক কিছুর ওপরে।

আমরা বলছি না রাউটারের অবস্থান ইন্টারনেটের গতির একমাত্র নির্ণায়ক। তবে গুরুত্বপূর্ণ তো বটেই। বিশেষ করে বড় বাড়ির ক্ষেত্রে।

আজ চলুন সেই অবস্থান নিয়ে আমরা আলোচনা করি।

আগে রাউটার ঠিক করুন

রাজধানীর বেশির ভাগ অ্যাপার্টমেন্টের আকার ছোট, হাজার দেড়েক বর্গফুটের বেশ কম।

এই অ্যাপার্টমেন্টগুলোতে একটি ওয়্যারলেস অ্যাকসেস পয়েন্টই যথেষ্ট।

মানে শুধু রাউটার হলেই হবে। তবে সেটা যদি অনেক পুরোনো মডেলের হয়, তবে হালনাগাদ করে নেওয়াই বরং ভালো।

সে ক্ষেত্রে ৮০২.১১এসি এবং ডুয়েল ব্যান্ড সমর্থিত কি না দেখে নিতে পারেন।

এতে কভারেজ নিয়ে তুলনামূলক কম ঝামেলায় পড়তে হবে।

তবে বাড়ি বড় হলে কিংবা এক রাউটারে একাধিক তলায় ইন্টারনেট সংযোগ দিতে চাইলে ‘মেশ নেটওয়ার্ক’ তৈরি করতে হবে।

অর্থাৎ রাউটার এক জায়গায় রেখে ওয়াইফাই এক্সটেন্ডার দিয়ে বাড়ির সব জায়গায় সংযোগ ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

বাড়ির কোনো কোনায় যদি সিগন্যাল না পৌঁছে, তবে সেখানে নতুন একটি এক্সটেন্ডার লাগিয়ে নিলেই হলো।

তবু মূল রাউটার কোথায় রাখবেন, সেটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

কোথায় রাখবেন রাউটার

বাড়িতে নতুন ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার সময় রাউটার সচরাচর যে পথে ইন্টারনেটের তার বাড়িতে ঢুকেছে, তার আশপাশে কোথাও রাখা হয়। এখানে বলে রাখা ভালো,

যিনি সংযোগ দিয়ে যান, সংযোগ দেওয়াই তাঁর কাজ। কোথায় রাউটার রাখলে আপনার কাজের সুবিধা হবে, তা আপনাকেই ভেবে ঠিক করতে হবে।

মাঝামাঝি রাখা ভালো

রাউটার সব দিকেই সিগন্যাল পাঠিয়ে থাকে। আপনি যদি দক্ষিণ দিকের ঘরটার এক কোনায় রাখেন,

তবে ওয়্যারলেস কভারেজের প্রায় অর্ধেকটা বাড়ির বাইরেই থেকে গেল।

অবশ্য পথচারীদের সেবায় ইন্টারনেট বিতরণ কর্মসূচি হাতে নিলে ভিন্ন কথা।

আর যদি পুরো বাড়িতে সমান হারে কভারেজ চান, তাহলে মাঝামাঝি কোথাও রাখলেই বরং ভালো।

তবে নির্দিষ্ট কোনো ঘরে প্রয়োজন হলে রাখুন। আর সে কাজটি ইন্টারনেটের সংযোগ নেওয়ার সময়েই করা ভালো।

কারণ, পর্যাপ্ত লম্বা তার থাকতে হবে, যেখানে রাউটার রাখবেন সেটির আশপাশে পাওয়ার আউটলেটও থাকতে হবে।

উঁচু কোথাও রাখুন

রাউটার থেকে নিচের দিকেও সিগন্যাল আসে। তাই উঁচু কোথাও সেটি রাখা ভালো।

তাই বলে ছাদের সঙ্গে স্কচটেপ দিয়ে আটকে রাখতে হবে না।

হয়তো বইয়ের তাকের ওপর রাখলেন কিংবা দেয়ালে কোথাও আটকে দিতে পারেন।

মাইক্রোওয়েভ থেকে দূরে রাখুন

নতুন রাউটারগুলো আধুনিক প্রযুক্তির।

তবু যত বেশি দেয়াল কিংবা বড় ও পুরু বাধা পেরিয়ে যাবে, সিগন্যাল তত দুর্বল হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

তা ছাড়া, কাছাকাছি অন্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি থাকলে তাতেও সিগন্যাল বাধা পেতে পারে।

বিশেষ করে একই তরঙ্গের হওয়ায় মাইক্রোওয়েভ ওভেনের কাছাকাছি রাখবেন না।

অ্যানটেনাও গুরুত্বপূর্ণ

অ্যানটেনা ছাড়াও যেমন রাউটার আছে, আবার কোনোটিতে আটটি পর্যন্ত অ্যানটেনাও পাওয়া যায়।

এই অ্যানটেনাগুলো সিগন্যাল নির্দিষ্ট দিকে ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।

আর তাই একাধিক অ্যানটেনা থাকলে সব কটি এক দিকে নির্দেশ করে রাখার মানে হয় না।

বিপরীতমুখী করে রাখুন, ওপর-নিচ করে দিন, মোটকথা সব দিকে সিগন্যাল ছড়িয়ে দিতে যা করতে হয়, তা-ই করুন।

সব শেষে স্মার্টফোন নিয়ে এ–ঘর ও–ঘর করে বোঝার চেষ্টা করুন কোথায় নেটওয়ার্ক সবল আর কোথায় দুর্বল।

এরপর সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন।